প্রকাশ: ৩ জুন, ২০২২ ৯:৩৯ : পূর্বাহ্ণ
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তাসনীম জাহান জানান, ‘মাছরাঙ্গা অটোরাইস মিলের স্বত্বাধিকারীকে মিলের লাইসেন্সের শর্ত পরিপূরণ না করায় জরিমানা করা হয় এবং এসএ অটোরাইস অবৈধভাবে আমন ধান ৫ মাস ৩ দিন ধরে মজুদ করে রাখার অপরাধের জন্য জরিমানা করা হয়।,
অন্যদিকে বুধবার (০১ জুন) দুপুরে সদর উপজেলার ভূল্লীতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুল ইসলাম।
এসময় শাহজাহান নামে এক ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা ও খায়রুল ইসলাম নামে আরেক জন ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। দুই দিনে ২টি অটোরাইস মিলের স্বত্বাধিকারীকে ও ২ জন ব্যবসায়ীকে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘আইনত সাধারণ খুচরা ব্যবসায়ীরা ধান ও চাল সর্বোচ্চ ১৫ মেট্রিকটন এবং গম ১০ মেট্রিকটন মজুদ করে সর্বোচ্চ ১৫ দিন সংরক্ষণ করতে পারবে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা ধান ও চাল সর্বোচ্চ ৩০০ মেট্রিকটন এবং গম ২০০ মেট্রিকটন মজুদ করে সর্বোচ্চ ৩০ দিন সংরক্ষণ করতে পারবে। এছাড়াও খাদ্য অধিদপ্তর থেকে প্রদানকৃত নিয়ম অনুযায়ী রাইসমিল গুলো ১৫ দিনের ধান ছাটাই ক্ষমতার ৩ গুন মজুদ করে সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং চাল ছাটাই ক্ষমতার দুই গুন মজুদ করে সর্বোচ্চ ১৫ দিন সংরক্ষণ করতে পারবেন।,
অবৈধ মজুদকারীদের বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান।